Sri Goura Purnima 2017
আমার প্রাণেরঠাকুর প্রাণের পুরুষ শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য মহাপ্রভু গৌরহরির শুভ আর্বিভাব তিথি।
আজ হতে প্রায় পাঁচ শত বত্রিশ বছর আগে আমাদেরই মধ্যে নেমে এসেছিলেন প্রেমঘন বিগ্রহ এই যুগের ভগবান। বাংলার কোলে ভাগীরথীর কুলে কীর্তন মাতোয়ারা নদীয়ায় পুর্ণিমার সমুজ্জ্বল সন্ধ্যায়, শ্রীশচী জগন্নাথের আনন্দমুখর আঙিনায়।
তাঁর রূপ ছিল অনবদ্য, গুণ ছিল অনুপম, মাধুর্য অনির্বচনীয়। তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হয় নাই সেই যুগে এমন একটি মানুষ ছিল না। সকল নীচতার বেদনা তিনি ঘুচিয়ে দিয়েছিলেন।
মানব জাতি এই যেন প্রথমবার শ্রীভগবানকে দর্শন করল, ভগবত্তাকে প্রত্যক্ষ করল, হৃদয় দিয়ে অনুভব করল ঈশ্বরের মধুরিমা। ধন্যাতি-ধন্য হল বিশ্ব সংসার। ভগবান এসেছিলেন পুরাণে আছে। কিন্তু জগতবাসী জন্য এত দরদ , পতিতজীবের জন্য এত বুকভরা নিদারুণ বেদনা আগে দেখি নি।
শ্রীগৌরসুন্দরের মত এমন মর্মস্পশী হাহাকার, বিশ্বের দুর্গত নর-নারীর জন্য আর্তি , তাদের দুঃখে এত হৃদয় ফাটা আর্তনাদ, কবে কোথায় কার জীবনে প্রকট হয়েছে।
প্রেমনামক বস্তুটি ভাবময়। সেটি প্রাণময় হয়ে নেমে এসেছিল দোলপুর্ণিমার সন্ধ্যায়। পুর্ণিমা তিথিতে সূর্য থাকে চাঁদের মুখামুখী। বাস্তবে চাঁদের কোন নিজস্ব আলো নেই । সূর্যের আলোতে চাঁদ আলোকিত হয়।
আজ ভানু প্রভায় না ভানুবালার প্রেম বিভায় ব্রজবনের জলদবরণ শ্যাম হয়েছেন কাঞ্জননিন্দন সুন্দর। আজ মুখোমুখী নয়, মাখামাখি।
মহাভাব স্বরূপিনী শ্রীমতি রাধা ঠাকুরাণী। তাঁর কান্তি মরকত মণির খনি। এই দুই ব্রজেন্দ্র নন্দন গ্রহণ করেছে। রসিক ভক্তের ভাষায় অপহৃত করেছেন। চোরের শিরোমণি হয়ে চুরি করলেন। ভাব রাখলেন ভিতরে। বাহিরে রয়েছে কান্তি। বর্ণ ঘিরে কত আদরমাখা নাম গৌর গোরা গৌরহরি গোরাচাঁদ গৌরচন্দ্র।
গৌরপুর্ণিমার অনেক অনেক শুভেচ্ছা সবাইকে।গেীরহরি সবাইকে কৃপা করুন।
জয় গৌরহরি জয় মহাপ্রভু........
আজ হতে প্রায় পাঁচ শত বত্রিশ বছর আগে আমাদেরই মধ্যে নেমে এসেছিলেন প্রেমঘন বিগ্রহ এই যুগের ভগবান। বাংলার কোলে ভাগীরথীর কুলে কীর্তন মাতোয়ারা নদীয়ায় পুর্ণিমার সমুজ্জ্বল সন্ধ্যায়, শ্রীশচী জগন্নাথের আনন্দমুখর আঙিনায়।
তাঁর রূপ ছিল অনবদ্য, গুণ ছিল অনুপম, মাধুর্য অনির্বচনীয়। তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হয় নাই সেই যুগে এমন একটি মানুষ ছিল না। সকল নীচতার বেদনা তিনি ঘুচিয়ে দিয়েছিলেন।
মানব জাতি এই যেন প্রথমবার শ্রীভগবানকে দর্শন করল, ভগবত্তাকে প্রত্যক্ষ করল, হৃদয় দিয়ে অনুভব করল ঈশ্বরের মধুরিমা। ধন্যাতি-ধন্য হল বিশ্ব সংসার। ভগবান এসেছিলেন পুরাণে আছে। কিন্তু জগতবাসী জন্য এত দরদ , পতিতজীবের জন্য এত বুকভরা নিদারুণ বেদনা আগে দেখি নি।
শ্রীগৌরসুন্দরের মত এমন মর্মস্পশী হাহাকার, বিশ্বের দুর্গত নর-নারীর জন্য আর্তি , তাদের দুঃখে এত হৃদয় ফাটা আর্তনাদ, কবে কোথায় কার জীবনে প্রকট হয়েছে।
প্রেমনামক বস্তুটি ভাবময়। সেটি প্রাণময় হয়ে নেমে এসেছিল দোলপুর্ণিমার সন্ধ্যায়। পুর্ণিমা তিথিতে সূর্য থাকে চাঁদের মুখামুখী। বাস্তবে চাঁদের কোন নিজস্ব আলো নেই । সূর্যের আলোতে চাঁদ আলোকিত হয়।
আজ ভানু প্রভায় না ভানুবালার প্রেম বিভায় ব্রজবনের জলদবরণ শ্যাম হয়েছেন কাঞ্জননিন্দন সুন্দর। আজ মুখোমুখী নয়, মাখামাখি।
মহাভাব স্বরূপিনী শ্রীমতি রাধা ঠাকুরাণী। তাঁর কান্তি মরকত মণির খনি। এই দুই ব্রজেন্দ্র নন্দন গ্রহণ করেছে। রসিক ভক্তের ভাষায় অপহৃত করেছেন। চোরের শিরোমণি হয়ে চুরি করলেন। ভাব রাখলেন ভিতরে। বাহিরে রয়েছে কান্তি। বর্ণ ঘিরে কত আদরমাখা নাম গৌর গোরা গৌরহরি গোরাচাঁদ গৌরচন্দ্র।
গৌরপুর্ণিমার অনেক অনেক শুভেচ্ছা সবাইকে।গেীরহরি সবাইকে কৃপা করুন।
জয় গৌরহরি জয় মহাপ্রভু........